বাঙালি ইসলামি ব্যক্তিত্বের তালিকা
বাঙালি ইসলামী ব্যক্তিত্ব বলতে বাংলাভাষী (বাংলাদেশী বা অন্য দেশে নিবাসী) যেসব মুসলিম ব্যক্তিত্ব "ইসলাম" নিয়ে কাজ করেছে, ব্রিটিশ আমলে, অথবা পাকিস্তান আমলে অথবা স্বাধীনতার পর, সকলকে এ তালিকায় নিয়ে আসার চেষ্টা করা হয়েছে। এখানে শুধু ইসলামি পণ্ডিতদের নয়, বরং যারা ইসলামী রাজনীতি, ইসলামকেন্দ্রিক লেখালেখি ও বিভিন্ন কর্মকান্ডের সাথে জড়িত, তাদেরকেও রাখা হয়েছে।
ধর্মীয় নেতা
[সম্পাদনা]- আব্দুল ওয়াহেদ বাঙ্গালী (১৮৫০ — ১৯০৫) : তিনি ছিলেন একজন দেওবন্দি ইসলামি পণ্ডিত এবং সমাজ সংস্কারক। তিনি বাংলায় দেওবন্দ আন্দোলনের সূচনাকারীদের অন্যতম। তিনি এবং তার শিষ্যরা ওয়াজ-নসীহত ও তর্ক-বিতর্কের মাধ্যমে তৎকালীন ইসলামের নামে প্রচলিত শিরক-বিদআত ও কুসংস্কারের বিরুদ্ধে ব্যাপক প্রচার চালান। তারই প্রচেষ্টায় আল জামিয়াতুল আহলিয়া দারুল উলুম মুঈনুল ইসলাম প্রতিষ্ঠিত হয়। কঠোর সংগ্রাম ও বিতর্কে পারদর্শিতার কারণে তাকে মুজাহিদে আযম ও মুনাজেরে ইসলাম নামে স্মরণ করা হয়। তার প্রসিদ্ধ উপাধি শায়খুল কুল বা সর্ব শ্রদ্ধেয় মুরব্বি।
- আতহার আলী : তিনি বৃটিশবিরোধী আন্দোলনে বঙ্গীয় ওলামায়েমায়ে কেরামের নেতৃত্ব দেন। ১৯৪৫ সনে কলকাতা মোহাম্মদ আলী পার্কে ৩ দিনের ঐতিহাসিক সম্মেলনে জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম গঠনে বলিষ্ঠ ভূমিকা পালন করে। ১৯৫২ নেজামে ইসলামে পার্টি প্রতিষ্ঠা করে ১৯৫৪ সনে ঐতিহাসিক "হক-আতহার-ভষানী" যুক্তফ্রন্ট গঠন করে।
- ইবরাহীম আলী তশনা (১৮৭২-১৯৩১) একজন মুসলিম চিন্তাবিদ, ইসলামী পণ্ডিত সমাজ-সংস্কারক,বাংলাদেশে ইসলামী জলসার অন্যতম প্রবর্তক, ভারতের স্বাধীনতা আন্দোলনের কর্মী খিলাফত আন্দোলন-এর নেতা এবং বাঙলা-উর্দু-ফারসি সহ বহুসংখ্যক মরমি সঙ্গীতের রচয়িতা। অগ্নিকুণ্ড তার শ্রেষ্ঠ সঙ্গীত গ্রন্থ।
- আবদুল হামিদ খান ভাসানী, বাংলাদেশী রাজনীতিবিদ ও বাংলাদেশের মানুষের কাছে "মজলুম জননেতা"
- শামসুল হক ফরিদপুরি : পাকিস্তান আমলে তিনি বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় নেতা ছিলেন। এবং ছিলেন একজন প্রখ্যাত আলেম ও ইসলামী চিন্তাবিদ।
- মুশাহিদ আহমদ তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানের একজন খ্যাতিমান আলেম, রাজনীতিক, সমাজ সংস্কারক ও লেখক ছিলেন। হাদিস বিশারদ হিসেবে উপমহাদেশে তার খ্যাতি রয়েছে।
- আব্দুল লতিফ চৌধুরী ফুলতলী: সিলেটের আলেম, তার রচিত গ্রন্থসমূহ ভারত, পাকিস্তান ও বাংলাদেশের বিভিন্ন মাদ্রাসা ও বিশ্ববিদ্যালয়ের ইসলাম পাঠ ও আরবী ভাষা বিদ্যার পাঠক্রমে অন্তর্ভূক্ত।
- সৈয়দ মুহাম্মদ ইসহাক : তিনি পীর সাহেব চরমোনাই হিসেবে বহুল পরিচিত। বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে মুক্তিযুদ্ধের স্বপক্ষে যেসব ধর্মীয় নেতা ছিলেন, তিনি তাদের মধ্যে অন্যতম। তিনি নেজামে ইসলাম পার্টির ভাইস প্রেসিডেন্ট ছিলেন।
- হাফেজ্জী হুজুর : তিনি তার সময়কালে বাংলাদেশের মুসলিমদের সর্বোচ্চ নেতা হিসেবে বিবেচিত হতেন। তিনি রাষ্ট্রপতি নির্বাচনেও লড়েছিলেন।
- ইসমাঈল আলম (১৮৬৮-১৯৩৭) একজন বাংলাভাষী মুসলিম উর্দু কবি, সুবক্তা ও তার্কিক। তার কাব্যনাম আলম। দিওয়ান-ই-আলম কাব্যের জন্য তিনি কলকাতা আলিয়া মাদ্রাসা থেকে ১৯১০ সালে 'বাংলার তুতা' উপাধি প্রাপ্ত হন।
- সৈয়দ ফজলুল করিম তিনি ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ এর প্রতিষ্ঠাতা এবং ইসলামী ঐক্যজোটর নেতা ছিলেন। তিনি বাংলাদেশের মুসলিমদের কাছে আপোষহীন ধর্মীয় ও আধ্যাত্মিক নেতা হিসেবে পরিচিত। তাকে পীর সাহেব চরমোনাই নামে সম্ভোধন করতেন।
- আল্লামা আজিজুল হক (১৯১৯ - ৮ আগস্ট ২০১২) হলেন মুহাদ্দিস, ইসলামী ঐক্য জোটের প্রতিষ্ঠাতা, বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস অভিভাবক পরিষদের চেয়ারম্যান, ইসলামী চিন্তাবিদ এবং বাংলাদেশের একজন রাজনৈতিক ও ইসলামী ব্যক্তিত্ব।
- ওলিউর রহমান একজন ইসলামী চিন্তাবিদ, লেখক ও মুসলিম নারীশিক্ষা আন্দোলনের অগ্রদূত। ওলিউর রহমান বাংলাদেশে প্রথম মহিলা মাদরাসা ও মহিলা জলসা প্রবর্তন করেন।
- মুফতি আবদুর রহমান ঢাকা বসুন্ধরা রিচার্জ সেন্টার মাদ্রাসা (১৯২০-২০১৫), মুসলিম বিশ্বের অন্যতম শীর্ষ আলেমফকিহুল মিলাত নামেও পরিচিত। বাংলাদেশের দেওবন্দী বিশিষ্ট আলেম ছিলেন। তিনি ১৯২০ সালে জন্মগ্রহণ করেন। ইসলামিক রিসার্চ সেন্টার বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠাতা পরিচালক ছিলেন তিনি।
- মুহিউদ্দীন খান কওমী ধারার আলেমেদ্বীন। একজন বাংলাদেশী সাংবাদিক, সাহিত্যিক, ইসলামী চিন্তাবিদ, বহু গ্রন্থ প্রণেতা ও মাসিক মদীনার সম্পাদক।
- ফজলুল হক আমিনী : একজন বিখ্যাত ধর্মীয় রাজনৈতিক নেতা ছিলেন। তিনি ইসলামী ঐক্যজোটের চেয়ারম্যান ছিলেন।
- মাওলানা আব্দুল্লাহিল কাফী : বাংলা ভূখণ্ডে আহলে হাদীছদের একজন অবিসংবাদিত নেতা ছিলেন। এছাড়া তিনি একজন রাজনৈতিক নেতা ছিলেন।[১]
- শাহ আহমদ শফী : হেফাজতে ইসলামের আলোচিত ১৩ দফা আন্দোলনের নেতা।
- জুনায়েদ বাবুনগরী : হেফাজতে ইসলামের নেতা। কওমি জগতে শাহ আহমদ শফীর পর-ই তার স্থান। হেফাজতে ইসলামের ১৩ দফা আন্দোলনের অন্যতম প্রধান নেতা ছিলেন।
রাজনৈতিক নেতা
[সম্পাদনা]- আবদুল হামিদ খান ভাসানী : বাংলাদেশি রাজনীতিবিদ কওমী ধারার আলেমেদ্বীন ও বাংলাদেশের মানুষের কাছে "মজলুম জননেতা" আসসালামুআলাইকুম ' বলে সর্বপ্রথম পূর্ব পাকিস্তানের বিচ্ছিন্নতার ঐতিহাসিক ঘণ্টা বাজিয়েছিলেন।
- শামসুল হক ফরিদপুরী : পাকিস্তান আমলে তিনি বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় নেতা ছিলেন। এবং ছিলেন একজন প্রখ্যাত আলেম ও ইসলামী চিন্তাবিদ।
- হাফেজ্জী হুজুর: তিনি তার সময়কালে বাংলাদেশের মুসলিমদের সর্বোচ্চ নেতা হিসেবে বিবেচিত হতেন। তিনি রাষ্ট্রপতি নির্বাচনেও লড়েছিলেন।
- আজিজুল হক (পণ্ডিত) (১৯১৯ - ৮ আগস্ট ২০১২) হলেন মুহাদ্দিস, ইসলামী ঐক্য জোটের প্রতিষ্ঠাতা, বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস অভিভাবক পরিষদের চেয়ারম্যান, ইসলামী চিন্তাবিদ এবং বাংলাদেশের একজন রাজনৈতিক ও ইসলামী ব্যক্তিত্ব।
- সৈয়দ ফজলুল করিম তিনি ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ এর প্রতিষ্ঠাতা এবং ইসলামী ঐক্যজোটর নেতা ছিলেন। তিনি পীর সাহেব চরমোনাই হিসেবে পরিচিত।
- সৈয়দ রেজাউল করিম : ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের আমীর
- মাওলানা আব্দুর রহীম, প্রসিদ্ধ লেখক এবং গবেষক, শুরুতে জামা'আতে ইসলামীর রাজনীতির সাথে যুক্ত থাকলেও পরবর্তীতে দল থেকে অব্যহতি নেন, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা।[২]
- মাওলানা আহমাদুল্লাহ আশরাফ, প্রখ্যাত রাজনীতিবিদ, বাংলাদেশ খেলাফত আন্দোলনের সাবেক আমির
- গোলাম আযম, বাংলাদেশ জামা'আতে ইসলামীর সাবেক আমির; বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের সময় মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগে দন্ডপ্রাপ্ত একজন যুদ্ধাপরাধী এবং কারাগারে মৃত্যুবরণ করেন।[৩][৪]
- দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদী, বাংলাদেশ জামা'আতে ইসলামীর নেতা; বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ চলাকালীন রাজাকার বাহিনীর সদস্য হিসাবে পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর সঙ্গে যুক্ত থেকে হত্যার মতো মানবতাবিরোধী কার্যক্রমে সাহায্য করার অভিযোগে আমৃত্যু কারাদণ্ডে দণ্ডিত ছিলেন।
- মতিউর রহমান নিজামী, বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের সময় মানবতাবিরোধী অপরাধের দায়ে দোষী সাব্যস্থ হয়ে মৃত্যুদন্ডাদেশ পাওয়ার পর ২০১৬ সালে কার্যকর করা হয়।
- আহমদ আবদুল কাদের –– ইসলামি চিন্তাবিদ ও রাজনীতিবিদ, খেলাফত মজলিসের মহাসচিব (জ. ১৯৫৫)
- সৈয়দ নজিবুল বশর মাইজভান্ডারী, তিনি প্রখ্যাত রাজনীতিবিদ ও বাংলাদেশ তরিকত ফেডারেশনের চেয়ারম্যান।
ইসলামি পণ্ডিত
[সম্পাদনা]- আব্দুল ওয়াহেদ বাঙ্গালী ( ১৮৫০ — ১৯০৫ )
- সুফি আজিজুর রহমান ( ১৮৬২ — ১৯২২ )
- হাবিবুল্লাহ কুরাইশি (১৮৬৫ – ১৯৪৩)
- জমিরুদ্দিন আহমদ (১৮৭৮ — ১৯৪০)
- আতহার আলি ( ১৮৯১ — ১৯৭৬ )
- মুহাম্মদ ফয়জুল্লাহ ( ১৮৯২ — ১৯৭৬ )
- শাহ আবদুল ওয়াহহাব ( ১৮৯৪ — ১৯৮২ )
- মোহাম্মদ উল্লাহ হাফেজ্জী ( ১৮৯৫ — ১৯৮৭ )
- শামসুল হক ফরিদপুরী ( ১৮৯৬ — ১৯৬৯ )
- হারুন বাবুনগরী ( ১৯০২ — ১৯৮৬ )
- মুফতি আজিজুল হক ( ১৯০৩ — ১৯৬১ )
- ছিদ্দিক আহমদ ( ১৯০৫ — ১৯৮৭ )
- মুহাম্মদ ইউনুস ( ১৯০৬ — ১৯৯২ )
- সুলতান আহমদ নানুপুরী ( ১৯১৩ — ১৯৯৭ )
- আব্দুল লতিফ চৌধুরী ফুলতলী ( ১৯১৩ — ২০০৮ )
- ইসহাক আল গাজী ( ১৯১৭ — ২০০৬ )
- আবুল হাসান যশোরী ( ১৯১৮ — ১৯৯৩ )
- বেলায়েত হুসাইন ( ১৯১০ — ২০১৭ )
- আজিজুল হক ( ১৯১৯ — ২০১২ )
- শাহ আহমদ শফী ( ১৯২০ — ২০২০ )
- মুফতি আবদুর রহমান ( ১৯২০ — ২০১৫ )
- নূর উদ্দিন গহরপুরী ( ১৯২৪ — ২০০৫ )
- উবায়দুল হক ( ১৯২৮ — ২০০৭ )
- কাজী মুতাসিম বিল্লাহ (১৯৩৩ — ২০১৩)
- সৈয়দ ফজলুল করিম ( ১৯৩৫ — ২০০৬ )
- মুহিউদ্দীন খান ( ১৯৩৫ — ২০১৬ )
- জমির উদ্দিন নানুপুরী ( ১৯৩৬ — ২০১১ )
- আবদুল জাব্বার জাহানাবাদী ( ১৯৩৭ — ২০১৬ )
- হারুন ইসলামাবাদী ( ১৯৩৮ — ২০০৩ )
- তাফাজ্জুল হক হবিগঞ্জী ( ১৯৩৮ — ২০২০ )
- আশরাফ আলী (১৯৪০ — ২০১৯)
- আহমাদুল্লাহ আশরাফ ( ১৯৪২ — ২০১৮)
- ফজলুল হক আমিনী ( ১৯৪৫ — ২০১২ )
- নূর হুসাইন কাসেমী ( ১৯৪৫ — ২০২০ )
- প্রিন্সিপাল হাবিবুর রহমান ( ১৯৪৯ — ২০১৮ )
- মোহাম্মাদ ফখরুদ্দীন (শিক্ষক) (১৯৪৯-২০১১)
- আবুল ফাতাহ মুহাম্মদ ইয়াহইয়া ( ১৯৫৪ — ২০১৭ )
- আল্লামা লুৎফর রহমান (১৯৪০-২০২৪)
- মুহিব্বুল্লাহ বাবুনগরী ( জ. ১৯৩৫ )
- সুলতান যওক নদভী ( জ. ১৯৩৯ )
- জিয়া উদ্দিন ( জ. ১৯৪১ )
- আব্দুল হালিম বুখারী (১৯৪৫-২০২২ )
- নুরুল ইসলাম জিহাদী ( জ. ১৯৪৮ )
- মাহমুদুল হাসান (জ. ১৯৫০)
- ফরীদ উদ্দীন মাসঊদ (জ. ১৯৫০)
- মুহাম্মদ ওয়াক্কাস ( জ. ১৯৫২ )
- জুনায়েদ বাবুনগরী ( ১৯৫৫-২০২১)
- নূরুল ইসলাম ওলীপুরী ( জ. ১৯৫৫ )
- আহমদ আবদুল কাদের ( জ. ১৯৫৫ )
- আ ফ ম খালিদ হোসেন ( জ. ১৯৫৬ )
- মিজানুর রহমান সাঈদ ( জ. ১৯৬৩ )
- মঞ্জুরুল ইসলাম আফেন্দী ( জ. ১৯৬৮ )
- মুহাম্মদ আব্দুল মালেক ( জ. ১৯৬৯ )
- মাহফুজুল হক ( জ. ১৯৬৯ )
- সৈয়দ রেজাউল করিম ( জ. ১৯৭১ )
- সৈয়দ রেজাউল হক চাঁদপুরী (জ. ১৯৭২)
- মামুনুল হক ( জ. ১৯৭৩ )
- ইজহারুল ইসলাম
- মিজানুর রহমান আজহারী (জ.১৯৯০)
- ক্বারী নাজমুল হাসান
- শায়খ আহমাদুল্লাহ (জ.)
ইসলামী লেখক
[সম্পাদনা]- ফররুখ আহমদ
- দেওয়ান মোহাম্মদ আজরফ
- শাহেদ আলী
- আব্দুল লতিফ চৌধুরী ফুলতলী
- মাওলানা মহিউদ্দিন খান
- সালেহ উদ্দীন আহমদ জহুরী
- আবুল আসাদ, সাইমুম সিরিজের লেখক ও সাংবাদিক।
- কাজী দীন মুহাম্মদ (সাহিত্যিক)
- আফজাল চৌধুরী
- খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর
- আবু বকর মুহাম্মাদ যাকারিয়া
- আসাদুল্লাহ আল-গালিব
মুন্নাশিদ (ইসলামী সঙ্গীত শিল্পী)
[সম্পাদনা]- কবি কাজী নজরুল ইসলাম
- কবি মতিউর রহমান মল্লিক : বাংলাদেশে ইসলামী সঙ্গীতের প্রতিষ্ঠা ও বিকাশে একজন প্রথম সারির ব্যক্তিত্ব।
গবেষক (একাডেমিক)
[সম্পাদনা]- শাহ আব্দুল হান্নান - একজন বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদ।
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ "কাফী, মুহম্মদ আবদুল্লাহ-হিল - বাংলাপিডিয়া"। সংগ্রহের তারিখ ২০১৭-১২-২২।
- ↑ "ইসলামী রাজনীতিতে মওলানা মুহাম্মদ আবদুর রহীম__দৈনিক ইনকিলাব"।
- ↑ "Azam found guilty of Bangladesh war crimes"। আলজাজিরা। সংগ্রহের তারিখ ১৫ জুলাই ২০১৩।
- ↑ "Bangladesh: Islamist leader found guilty of war crimes"। ইউরোনিউজ। ২৪ অক্টোবর ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৫ জুলাই ২০১৩।