কাজী ইবাদত হোসেন

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
পরিভ্রমণে চলুন অনুসন্ধানে চলুন
কাজী ইবাদত হোসেন
বাংলাদেশ সুপ্রীম কোর্টের বিচারক
ব্যক্তিগত বিবরণ
জাতীয়তাবাংলাদেশী
জীবিকাবিচারক

কাজী ইবাদত হোসেন বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের হাইকোর্ট বিভাগের বিচারপতি।[]

প্রারম্ভিক জীবন

[সম্পাদনা]

হোসেন ১৯৬৯ সালের ১ অক্টোবর জন্মগ্রহণ করেন।[] তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে আইনে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর করেছেন।[]

কর্মজীবন

[সম্পাদনা]

হোসেন ১৯৯৩ সালে জেলা আদালতে এবং ২০০৩ সালে হাইকোর্ট বিভাগে আইনজীবী হন।[] তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের এলএলএম আইনজীবী সমিতির সদস্য ছিলেন।[]

২১ অক্টোবর ২০১৯ তারিখে হোসেনকে হাইকোর্ট বিভাগের অতিরিক্ত বিচারপতি হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়।[]

১৯ অক্টোবর ২০২১ তারিখে রাষ্ট্রপতি মোহাম্মদ আবদুল হামিদ হোসেনকে হাইকোর্ট বিভাগের স্থায়ী বিচারপতি নিযুক্ত করেন।[]

২০২২ সালের এপ্রিলে হোসেন ও বিচারপতি মোঃ রেজাউল হাসান ময়মনসিংহ ডাবল মার্ডারে মৃত্যুদণ্ড নিশ্চিত করেন।[]

২০২৩ সালের জানুয়ারিতে, হোসেন ও বিচারপতি জুবায়ের রহমান চৌধুরী একটি রায়ে ঘোষণা করেন যে জাতীয় মুক্তিযোদ্ধা কাউন্সিলের গেজেট বিজ্ঞপ্তি থেকে "মুক্তিযোদ্ধা"দের নাম বাতিল করার কোনো ক্ষমতা নেই।[]

তথ্যসূত্র

[সম্পাদনা]
  1. "11 High Court benches formed to hear death reference cases | News"BSS। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-০৮-০৯ 
  2. "Home : Supreme Court of Bangladesh"supremecourt.gov.bd। সংগ্রহের তারিখ ৯ আগস্ট ২০২৩ 
  3. "DU LLM Lawyers' Assoc executives"দ্য ডেইলি স্টার (ইংরেজি ভাষায়)। ২০০৮-০৭-১৮। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-০৮-০৯ 
  4. "Nine new High Court judges take oath"The Business Standard (ইংরেজি ভাষায়)। ২০২১-১০-১৯। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-০৮-০৯ 
  5. "Death penalty a proper punishment for brutal killing: HC on 2014 Mymensingh double murder"দ্য ডেইলি স্টার (ইংরেজি ভাষায়)। ২০২২-০৪-০৩। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-০৮-০৯ 
  6. "Muktijoddha Council: 'It cannot exclude freedom fighters' names from gazette'"দ্য ডেইলি স্টার (ইংরেজি ভাষায়)। ২০২৩-০১-০৬। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-০৮-০৯